প্রতিটি নামাজী নারীর জন্য খুবই জরুরি এই খিমারটি।
ঢেকে রাখা অঙ্গগুলোর কোনো একটির এক-চতুর্থাংশ বা এর অধিক ইচ্ছাকৃত এক মুহূর্তের জন্য খুললেও নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে। আর যদি অনিচ্ছাকৃত এক-চতুর্থাংশ বা ততোধিক খুলে যায়, তাহলে তিন তাসবিহ পরিমাণ সময় খোলা থাকলে নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে।
কোন নারীর ওপর নামাযে তার সারা শরীর ঢেকে রাখা ওয়াজিব; কেবল চেহারা ও দুই হাতের কব্জিদ্বয় ছাড়া। কেননা নারীর গোটা দেহ সতর (আচ্ছাদন যোগ্য)। যদি কোন নারী এমন অবস্থায় নামায পড়ে যে, তার সতরের কোন একটি অংশ যেমন পায়ের গোছা, পায়ের পাতা, মাথা বা মাথার কিয়দাংশ প্রকাশ হয়ে গেছে তাহলে তার নামায সহিহ হবে না। যেহেতু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “খিমার পরিধান ছাড়া আল্লাহ্ কোন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর নামায কবুল করেন না”। [মুসনাদে আহমাদ ও সুনান গ্রন্থসমূহে সহিহ সনদে বর্ণিত]
ঢেকে রাখা অঙ্গগুলোর কোনো একটির এক-চতুর্থাংশ বা এর অধিক ইচ্ছাকৃত এক মুহূর্তের জন্য খুললেও নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে। আর যদি অনিচ্ছাকৃত এক-চতুর্থাংশ বা ততোধিক খুলে যায়, তাহলে তিন তাসবিহ পরিমাণ সময় খোলা থাকলে নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে।
কোন নারীর ওপর নামাযে তার সারা শরীর ঢেকে রাখা ওয়াজিব; কেবল চেহারা ও দুই হাতের কব্জিদ্বয় ছাড়া। কেননা নারীর গোটা দেহ সতর (আচ্ছাদন যোগ্য)। যদি কোন নারী এমন অবস্থায় নামায পড়ে যে, তার সতরের কোন একটি অংশ যেমন পায়ের গোছা, পায়ের পাতা, মাথা বা মাথার কিয়দাংশ প্রকাশ হয়ে গেছে তাহলে তার নামায সহিহ হবে না। যেহেতু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “খিমার পরিধান ছাড়া আল্লাহ্ কোন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর নামায কবুল করেন না”। [মুসনাদে আহমাদ ও সুনান গ্রন্থসমূহে সহিহ সনদে বর্ণিত]